November 12, 2024, 2:46 am

সংবাদ শিরোনাম
পাড়ায় পাড়ায় চলছে উৎসবের ব্যাপক প্রস্তুতি, ১৫ নভেম্বর কমলগঞ্জে মণিপুরি মহারাসলীলা পাউবো’র অপরিকল্পিত খাল খননে রাস্তার সর্বনাশ: দুর্ভোগে চার গ্রামের ১০ হাজার মানুষ হবিগঞ্জ সদর পশ্চিম ভাদৈ এলাকা হতে ডাকাত দলের সর্দার শিপন মিয়াকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৯ বেনাপোল দিয়ে কমেছে পাসপোর্টযাত্রী পারপার, রাজস্ব আদায়ে ধ্বস নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি চিলমারীতে ট্রাসফোর্স কমিটির বিশেষ অভিযান,৩প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা বর্ণাঢ্য আয়োজনে কারমাইকেল কলেজের ১০৮তম বর্ষপূর্তি উদযাপন দীর্ঘ ২০ মাস পরে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু প্রেসক্লাবের সামনে বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে ‘কটূক্তি’ করায় যশোরে জনতার বিক্ষোভ ও পুলিশকে আল্টিমেটাম

‘জুডিশিয়াল ক্যু’ করার অভিপ্রায় ছিল সিনহার: আইনমন্ত্রী

‘জুডিশিয়াল ক্যু’ করার অভিপ্রায় ছিল সিনহার: আইনমন্ত্রী

ডিটেকটিভ নিউজ ডেস্ক

নানা নাটকীয়তার পর বিদেশে পাড়ি জমানো সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ‘জুডিশিয়াল ক্যু’ করার অভিপ্রায় ছিল বলে অভিযোগ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তাতে ‘বাধা’ দিতে গিয়ে দুই-আড়াই বছর ‘নষ্ট হয়েছে’ এবং সিনহার কারণে অনেক উন্নয়ন কাজও ‘ব্যহত হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সচিবালয়ে গতকাল লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক সমন্বয় সভায় আইনমন্ত্রী এ বিষয়ে কথা বলেন বলে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় নিয়ে ক্ষমতাসীনদের তোপের মুখে থাকা ওই সময়কার প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর ৩৯ দিনের ছুটি নিয়ে অস্ট্রেলিয়া যান। পরে তিনি বিদেশ থেকেই পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন এবং কানাডা হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। এক বছরের মাথায় যুক্তরাষ্ট্রে বসে একটি বই প্রকাশ করে তিনি নতুন করে আলোচনায় আসেন, সেখানে তিনি দাবি করেন, সরকার তাকে ‘পদত্যাগে বাধ্য করে নির্বাসনে’ পাঠিয়েছে। আনিসুল হককে উদ্ধৃত করে মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার অভিপ্রায় ছিল একটা জুডিশিয়াল ক্যু করা। তাতে বাধা দিতে গিয়ে দুই-আড়াই বছর যথেষ্ট সময় নষ্ট হয়েছে। অনেক উন্নয়ন কাজ তার কারণে ব্যহত হয়েছে।” আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ বিভাগের গুরুত্ব তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, “যে মুহূর্তে আমরা আইনের শাসনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করব, সেই মুহূর্ত থেকেই লেজিসলেটিভ ডিভিশনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তার কারণ হচ্ছে, কোনো আইনই কিন্তু এই লেজিসলেটিভ ডিভিশনের আওতার বাইরে যেতে পারে না। সেটা অনুধাবন করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ডিভিশন করেছেন। “যেদিন থেকে সংবিধান প্রণয়নের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে সেদিন থেকে কিন্তু লেজিসলেটিভ উইংয়ের জন্ম হওয়া উচিত ছিল। তার কারণ হচ্ছে লেজিসলেটিভ উইং একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উইং, সেটা হয়নি। লেজিসলেটিভ বিভাগের কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে বিদেশে উচ্চতর প্রশিক্ষণ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন আইনমন্ত্রী।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর